৫০টা সহিহ হাদিস
৫০টা সহিহ হাদিস ১৫মিনিটে পড়ুন।
কেউ হেদায়েতের দিকে আহ্বান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরন করেছে তাদের সওয়াবের কোন কমতি হবে না।" [সহিহ মুসলিমঃ ২৬৭৮]
তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।
(বুখারি-১৯০৯; মুসলিম - ১০৮১)
(বুখারি-১৯০৯; মুসলিম - ১০৮১)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লাম বলেছেন, তুমি তোমার ভাইয়ের সাহায্য করো।চাই সে যালিম হোক বা মজলুম। এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলো,হে আল্লাহর রাসূল! মযলুম হলে আমি তাকে সাহায্য করবো।কিন্তু যালিম হলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লাম উত্তরে বললেন,তাকে অত্যাচার করা থেকে বিরত রাখবে।আর এটাই হলো তাকে সাহায্য করা।
--- বুখারি ও মুসলিম।
--- বুখারি ও মুসলিম।
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, নবী (সাঃ) বলেছেনঃ তোমাদের কোন ব্যক্তিই ঈমানদার হতে পারে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে যা নিজের জন্য পছন্দ করে তার ভাই এর জন্য তাই পছন্দ করে । (বুখারীঃ ১৩, মুসলিমঃ ৪৫)
আবূ যার (রা:) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলা হলঃ আপনার কি মতামত, কোন ব্যক্তি উত্তম কাজ করে এবং লোকেরা তার প্রশংসা করে? নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ মু'মিনের জন্য এটা অগ্রিম সু-সংবাদ। (মুসলিমঃ ২৬৪২)
আয়েশা (রা:) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ জুতা পরিধান, চুল আঁচড়ানো, পবিত্রতা অর্জন ও তাঁর সকল বিষয়াদির ক্ষেত্রে ডান দিক থেকে শুরু করা নবীকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) চমৎকৃত করত। (বুখারী,মুসলিম)
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,আল্লাহ তোমাদের দেহ ও মুখমন্ডলের প্রতি ফিরেও দেখেন না, বরং তোমাদের অন্তরও আমলের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন । (মুসলিমঃ২৫৬৪)
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ হে মুসলিম নারীগণ! কোন নারী যেন তার প্রতিবেশী নারীকে ছাগলের খুর হলেও তা উপহার দিতে তুচ্ছ মনে না করে। - (বুখারীঃ ৬০১৭; মুসলিমঃ ১০৩০)
আবূ মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ তোমরা রোগীকে বা অসুস্থকে দেখতে যাও, ক্ষুধার্তকে খাদ্য খাওয়াও এবং বন্দীদেরকে মুক্ত করো । (বুখারীঃ ৩০৪৬, ৫৬৪৯)
আবূ আইয়ূব খালিদ ইবনু যাইদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে আমি বলতে শুনেছিঃ যদি তোমরা গুনাহ্ না করতে তাহলে আল্লাহ তা'আলা এমন এক জাতি সৃষ্টি করতেন, যারা গুনাহ্ করে ক্ষমা চাইতো আর তিনি তাদের কে ক্ষমা করে দিতেন। - মুসলিমঃ ২৭৪৮
'আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ মৃত ব্যক্তিদেরকে তোমরা গালি দিও না । কেননা যা কিছু তারা করেছে তার ফলাফল প্রাপ্তির জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে । (বুখারীঃ ১৩৯৩)
আবূ মূসা আশ'আরী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ এক মু'মিন অন্য মু'মিনের জন্য দেয়ালের ন্যায়। এর এক অংশ অন্য অংশকে মজবুত করে। (এ কথা বলার সময়) তিনি তাঁর এক হাতের আঙ্গুল অন্য হাতের আঙ্গুলের মাঝে ঢুকিয়ে দেখান। (বুখারীঃ ৪৮১, ২৪৪৬; মুসলিমঃ ২৫৮৫)
"হে আমাদের রব! আমরা যদি ভুলে যাই, অথবা ভুল করি তাহলে আপনি আমাদেরকে পাকড়াও করবেন না।(রাব্বানা লা তু আখিজনা ইন্নাসিনা ওয়া আখতানা)" (সূরা বাকারাঃ ২৮৬)। এর জবাবে আল্লাহপাক বলেনঃ "আমি করলাম।" (মুসলিমঃ ১২৬) অর্থ্যাৎ এই প্রার্থনা মঞ্জুর হয়েছে।
পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ্ সন্তুষ্ট আর
পিতা-মাতার অসন্তুষ্টে আল্লাহ্ অসন্তুষ্ট।
(তিরমিযী, সনদ হাসান, মিশকাত হা/৪৭১০)
পিতা-মাতার অসন্তুষ্টে আল্লাহ্ অসন্তুষ্ট।
(তিরমিযী, সনদ হাসান, মিশকাত হা/৪৭১০)
যে ব্যক্তি কামনা করে যে, তাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, তার কাছে মৃত্যু যেন এমতাবস্থায় উপস্থিত হয় যে, আল্লাহ ও পরকালের প্রতি তার ঈমান আছে । এবং মানুষের সাথে এমন আচরণই করে, তাদের থেকে সে নিজে যেমনটি আশা করে।" ( সহিহ মুসলিম : ৬৯৬৪)
আয়েশা (রা:) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মিসওয়াক করে আমাকে মিসওয়াকটি দিতেন একে ধোয়ার জন্য, অতঃপর আমি সেটা দিয়ে আগে মিসওয়াক করে এরপর সেটা ধুয়ে তাঁকে ফেরত দিতাম। আবু দাউদ। আলবানীর মতে হাসান.
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,আল্লাহ তোমাদের দেহ ও মুখমন্ডলের প্রতি ফিরেও দেখেন না, বরং তোমাদের অন্তরও আমলের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন । (মুসলিমঃ২৫৬৪)
ক্বিয়ামতের দিন বান্দার কাজসমূহের মধ্যে
সর্বপ্রথম সলাতের হিসাব নেওয়া হবে।
(সহীহ তিরমিযীঃ ৪১৩, ইবনু মাযাহঃ ১৪২৫,১৪২৬)
সর্বপ্রথম সলাতের হিসাব নেওয়া হবে।
(সহীহ তিরমিযীঃ ৪১৩, ইবনু মাযাহঃ ১৪২৫,১৪২৬)
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ হে মুসলিম নারীগণ! কোন নারী যেন তার প্রতিবেশী নারীকে ছাগলের খুর হলেও তা উপহার দিতে তুচ্ছ মনে না করে। - (বুখারীঃ ৬০১৭; মুসলিমঃ ১০৩০)
হযরত আবু কাতাদাহ সালামী (রা) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে বসার আগে সে যেন দুই রাকাত নামায পরে নেয়। বুখারীঃ প্রথম খন্ড, অধ্যায়ঃ ০৮ (নামায), হাদীসঃ ৪৩৫।
রাসূল (সা:) বলেন আমার কথা (অন্যদের কাছে) পৌছিয়ে দাও, তাযদি একটি আয়াতও হয়।
(সহীহ বুখারীঃ ৩২১৫)
রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ আমার প্রত্যেক
উম্মতের গুণাহ মাফ হবে, তবে যে গুণাহ করে
বলে বেড়ায়, তার গুনাহ মাফ হবে না।
(সহীহ বুখারীঃ ৫৬৪৩, সহীহ মুসলিম।
উম্মতের গুণাহ মাফ হবে, তবে যে গুণাহ করে
বলে বেড়ায়, তার গুনাহ মাফ হবে না।
(সহীহ বুখারীঃ ৫৬৪৩, সহীহ মুসলিম।
রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি
মিথ্যা আরোপ করবে সে জাহান্নামে যাবে।
(দেখুন সহীহ বুখারীঃ ১০৭,১০৯,১০৯,১১০,১১১
সহীহ মুসলিম, মুকাদ্দামা)
পাঁচ ওয়াক্ত সলাত আদায় করলে পঞ্চাশ
ওয়াক্ত সলাতের সওয়াব পাওয়া যায়
(সহীহ বুখায়, মুসলিম ও তিরমিযীঃ ২১৩)
ওয়াক্ত সলাতের সওয়াব পাওয়া যায়
(সহীহ বুখায়, মুসলিম ও তিরমিযীঃ ২১৩)
রাসূল (সাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তির
মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটকুই যথেষ্ঠ যে, সে যা
শোনে (যাচাই ব্যতীত) তাই বলে বেড়ায়।
(সহীহ মুসলিম, মুকাদ্দামা, অনুচ্ছেদ -৩)
ব্যক্তি এবং শিরক ও কুফরের মাঝখানে সলাত
ছেড়ে দেওয়াই হচ্ছে ব্যবধান।
(সহীহ মুসলিমঃ ১৫৪,১৫৫, মিশকাত)
যে ব্যক্তি ফজর ও আসরের নামায আদায়
করবে সে জান্নাতে যাবে।
(সহীহ বুখারীঃ ৫৪৬)
করবে সে জান্নাতে যাবে।
(সহীহ বুখারীঃ ৫৪৬)
আল্লাহ্ তা’আলার নিকট প্রিয় ঐ আমল যা নিয়মিত
করা হয় যদিও তা অল্প হয়।
(সহীহ বুখারীঃ ৪১,৬০২০)
যে ব্যক্তি (পুরুষ) পায়ের টাখনুর নিচে
কাপড় ঝুলিয়ে পরবে, সে জাহান্নামী।
(সহীহ বুখারীঃ৫৩৭১, মিশকাত, হা/৪১২৫)
কালিজিরায় মৃত্যু ছাড়া আর সকল রোগের
চিকিৎসা রয়েছে।
(বুখারী, হা/৫২৮৬ ও মুসলিম)
নবী করীম (সাঃ) মিষ্টি ওমধু খুব ভালো
বাসতেন।
(বুখারী, হা:৫২৮০)
যারা আমার সুন্নতের প্রতি বিরাগ পোষন
(অনিহা প্রকাশ) করবে, তারা আমার উম্মতের
অন্তর্ভূক্ত নয়।
(সহীহ বুখারীঃ ৪৬৯৭)
যে ব্যক্তি বিদআত সৃষ্টি করবে ও আশ্রয়
দিবে তার উপর আল্লাহ্ তা’আলার, ফেরেশতা ও সকল
মানব সম্প্রদায়ের লানত ।
(সহীহ বুখারীঃ ৬৮০৮)
যার অন্তরে সরিষা সমপরিমাণ ঈমান আছে,
সে জাহান্নামে যাবে না। আর যার অন্তরে সরিষা
সমপরিমাণ অহংকার আছে সে জান্নাতে যাবে না।
(মুসলিম, মিশকাত হা/৫১০৮)
যে ঘরে কুকুর ও (প্রাণীর) ছবি
থাকে,সে ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ
করে না।
(সহীহ বুখারীঃ ২৯৯৮, ৫৫২৫, মিশকাত হাঃ৪২৯৮)
তিন ব্যক্তির দিকে কিয়ামতের দিন আল্লাহ্
তাদের দিকে করুণার দৃষ্টি দিবেন না ও তাদের জন্য
কঠিন শাস্তি- (ক) গঁিটের নিচে কাপড় পরিধানকারী
পুরুষ (খ) খঁোটাদানকারী (গ) মিথ্যা কসমে পণ্য
বিক্রয়কারী।
(মুসলিম, মিশকাত হা/২৬৭৩)
যে ব্যক্তি মারা গেল অথচ জিহাদ করেনি
এমনকি জিহাদের আকাঙ্ক্ষাও ব্যক্ত করেনি, সে
মুনাফিকের ন্যায় মৃত্যুবরণ করল।
(সহীহ মুসলিমঃ ৪৭৭৯, নাসায়ীঃ ৩০৯৯)
আত্নীয়ের সাথে ভালো ব্যবহার
করলে রিযিক ও হায়াত বৃদ্ধি পায়।
(সহীহ বুখারীঃ ৫৫৫৯,৫৫৬০)
কেউ সওয়াল থেকে পবিত্র থাকতে
চাইলে আল্লাহ্ তাকে পবিত্র রাখেন। যে
অমুখাপেক্ষী থাকতে চায়, আল্লাহ্ তাকে
অমুখাপেক্ষী রাখেন এবং যে ধৈর্য ধারণ করতে
চায়, আল্লাহ্ তাকে তাই দান করেন।
ধৈর্যের চায়ে অধিক ব্যাপক কিছু দান করা হয়নি।
(সহীহ বুখারী, হা/১৪৬৯, সহীহ মুসলিম , সহীহ
আবু দাউদ, হা/১৬৪৪)
বিনা হিসেবে জান্নাতে যাবে (সত্তর
হাজার) ওসব লোক যারা অশুভ অমঙ্গল চিহ্ন মানে
না,যারা ঝাড়-ফুক করায় না, যারা মন্ত্রতন্ত্রের ধার ধারে
না এবং আগুনে পোড়া লোহার দাগ লাগায় না ; বরং সদা
সর্বদা তাদের পরোয়ারদেগারের উপর পূর্ণ ভরসা
রাখে।
(সহীহ বুখারী, হাদিস ৫৩৪১,৬২৮,৬০৯৯)
যে ব্যক্তি নিষ্ঠার সাথে শহীদি মৃত্যু
কামনা করে, আল্লাহ্ তাকে শহীদদের মর্যাদায়
পৌছিয়ে দিবেন, যদিও সে তার বিছানায় মৃত্যুবরণ
করে।
(সহীহ মুসলিমঃ ৪৭৭৮)
যখন কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের
অনুপস্থিতিতে তার জন্য দু’আ করে, তখন
ফেরেশতাগণ বলেন, আমীন, এবং তোমার
জন্যও অনুরুপ হবে।
(সহীহ মুসলিম ও আবু দাউদ,হাঃ১৫৩৪)
কোন ব্যক্তির মন্দ হওয়ার জন্য
অশ্লীল বাকচারী ও কৃপণ হওয়াই যথেষ্ট।
(আহমাদ, মিশকাত হা/৪৬৯৩)
রাসূল বলেছেন: “যে ব্যক্তি প্রতি ফরয
নামায শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ে, তার জান্নাতে
প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না।
(সহীহ আল্ জামে :৬৪৬৪, নাসায়ী, ইবনে হিব্বান,
ত্বাবরানী, আল্লামা আলবানী রহ. এর সিলসিলাতুল
আহাদিস আস-সহীহা খণ্ড দুই হাদিস নং-৯৭২)
যে ব্যক্তি উযূ করে এবং উযূকে
পূরণাংগরুপে সম্পন্ন করে, তারপর কালেমা শাহাদাত পাঠ
করে,তার জন্য জান্নাতের ৮(আট)টি দরজা খুলে যায়। সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা জান্নাতে প্রবেশ
করতে পারবে ।
(সহিহ মুসলিমঃ ৪৬০, তিরমিযীঃ৫৫, ইবনু মাযাহঃ ৪৭০)
যে ব্যক্তি দিবসে ১ বার ও রাতে ১ বার
আন্তরিকতার সাথে সােয়্যদুল ইস্তেগফার পাঠ করে
যদি সে দিন বা রাতে মারা যায়, তাহলে ওই েব্যক্ত
জান্নাতি । ( সহিহ বুখারী-৫৮৬৭)
ওযু করার সময় কেউ যদি উত্তমরূপে ওযু
করে তাহলে তার শরীরের সব গুণাহ বের হয়ে
যায়। এমনকি
তার নখের নিচের গুণাহও বের হয়ে যায়।
(সহীহ মুসলিমঃ ৪৮৪,৪৮৫)
রাসূল (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের
মধ্যে সে ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুরান শিখে
এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়।
(সহীহ বুখারীঃ ৪৬৬১,৪৬৬২)
কুরআন পাঠে দক্ষ ব্যক্তি উচ্চ মর্যাদা
ফিরিশতাদের সঙ্গী হবে। আর যে ব্যক্তি কুরাআন
পড়ার সময় আটকে যায় এবং কষ্ট করে তিলাওয়াত
করে তার জন্য রয়েছে দ্বিগুণ সওয়াব।
(সহীহ বুখারী-৪৯৩৭, মুসলিম আবু দাউদ -১৪৫৪
ক্বাতাদাহ হতে)
রাসূল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যখন
তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করবে, তখন
সে যেন দু’রাকাত সালাত আদায় করা ব্যতীত না
বসে।” (বুখারী হা/৪৪৪ , ১১৬৭ ; মুসলিম হা/ ৭১৪ ;
তিরমিযী হা/ ৩১৬ ; নাসাঈ হা/ ৭৩০ ; আবু দাউদ হা/ ৪৬৭ ;
ইবনু মাজাহ হা/ ১১২৩ ; আহমাদ হা/ ২২০১৭ , ২২০৭২ ,
২২০৮৮ , ২২১৪৬ ;দারেমী হা/ ১৩৯৩)
0 Comments